ডেস্ক রিপোর্ট »
এশিয়ার সব দেশের ক্রিকেটারদের বয়স নিয়ে অভিযোগ শোনা যায় অনেক আগে থেকেই। আর এই বয়স লুকানোর বিষয়ে সবচেয়ে বেশি সমালোচিত হয়ে আসছেন আফগানিস্তানের ক্রিকেটাররা। আফগান ক্রিকেটার রশিদ খান তো রীতিমতো ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই বয়সের ইস্যুর কারণে ট্রলের শিকার হয়েছেন।
এছাড়া বয়স কারচুপির অভিযোগ রয়েছে পাকিস্তানের সাবেক তারকা অলরাউন্ডার শহীদ আফ্রিদির বিরুদ্ধেও। এবার সেই কাতারে নাম উঠলো বাংলাদেশের উদীয়মান পেসার সুমন খান। যিনি কিনা রয়েছেন বর্তমানে হাই পারফরম্যান্স ইউনিটের (এইচপি) অধীনে।
অনেকটা হাস্যরসের ছলেই তাঁর বয়স নিয়ে মন্তব্য করেছেন এইচপি কোচ টবি রেডফোর্ড। নিজের টুইটার অ্যাকাউন্টে রেডফোর্ড লিখেছেন, ‘’বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক তরুণ পেসারকে তাঁর বয়স কত জিজ্ঞেস করে দারুণ উত্তর পেয়েছি- কোচ, আমার বয়স ২৪, কিন্তু আমার পাসপোর্টে বয়স ২১।’’
বয়স কমের ইস্যতু এর আগে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ থেকে বাদ দেয়া হয়েছিল পাকিস্তানি পেসার নাসিম শাহকে। একই অভিযোগে মোহাম্মদ শেহজাদের নামও দল থেকে সরিয়ে নিতে হয়েছিল। ভারতীয় ক্রিকেটেও বেশ কিছু ক্রিকেটারদের বয়স কারচুপির কথা শোনা গিয়েছিল। এই দায়ে মনজোত কালরা, প্রিন্স যাদবকে নিষিদ্ধ করেছিল ভারতের ক্রিকেট বোর্ড।
এতোদিন বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের বয়স কারচুপির কোনো নজির না থাকলেও টবির এই টুইট চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে বাংলাদেশেও রয়েছে এর উদাহরণ।