ক্রীড়া প্রতিবেদক »
কথায় বলে, ‘ যদি থাকে নসিবে আপনা আপনি আসিবে ‘। জিমি অ্যান্ডরসন ও নাসিম শাহের বিষয়টিও কিছুটা এমনই। ২০০৩ সালে যখন অ্যান্ডারসনের অভিষেক হয় ইংল্যান্ড দলে তখন নাসিমের বয়স মাত্র ৩ মাস। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে বৃহষ্পতিবার দু’দলের হয়ে দুজনকে মাঠে দেখা যাবে৷ এর মধ্য দিয়ে ১৭ বছর পর সাদা পোষাকে পাকিস্তানের মাটিতে ম্যাচ খেলতে যাচ্ছে ইংলিশরা। সাংবাদিক সম্মেলনে নাসিম শাহ জানিয়েছেন, অ্যান্ডারসনের কাছ থেকে যতটুকু সম্ভব শিখে যেতে চান তিনি।
নাসিম বলেন, ‘ তিনি একজন কিংবদন্তি। আমি তার কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছি এবং আরো শিখতে চাই। আমার মনে হয় এটা দারুণ অর্জন তিনি এখনো পর্যন্ত খেলে যাচ্ছেন এবং ফিট’। প্রায় দুই দশক ধরে মাঠ মাতাচ্ছেন এই ইংলিশ পেসার৷ এতো বছর ধারাবাহিকভাবে খেলে যাওয়ার মূলমন্ত্র হলো ফিটনেস। তরুণ পেসারদের আদর্শ হতে পারেন অ্যান্ডারসন।
অ্যান্ডারসনকে অনুপ্রেরণা মেনে নাসিম শাহ বলেন, ‘ এটা দেখেই বোঝা যায় যে সে ফিট থাকতে সে কতটা পরিশ্রম করেন। বোলিংয়ের ব্যাপারে তিনি সবকিছু জানেন। বিশ্বের সবজায়গায় তিনি খেলেছেন, তিনি অন্যতম সেরাও’।ইনজুরির কারনে আসন্ন টেষ্টে খেলা হচ্ছে না শাহিন আফ্রিদির। তাই নাসিমের একাদশে থাকা অনেকটাই নিশ্চিত।
