নিউজ ডেস্ক »
ঘরোয়া ক্রিকেটে ভালো করার সুফল হিসেবে অনেকদিন ধরেই নির্বাচকদের নজরে আবদ্ধ ছিলেন পেস বোলার হাসান মাহমুদ। আপেক্ষা ছিল শুধু অভিষেকের। নিজের ক্যারিয়ারের প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমেই ৩ উইকেট শিকার করেছেন তিনি। তাঁর এ ধরণের পারফরমেন্সে মোটেও অবাক হননি বাংলাদেশের বোলিং কোচ ওটিস গিবসন।
গেল বছরে প্রথম ডাক পান পাকিস্তান সফরে বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলে। সেবার অভিষেক না হলেও ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে অভিষেক ঘটে হাসানের। যদিও অভিষেক ম্যাচে ৪ ওভারে ২৫ রান খরচায় কোন উইকেট পাননি তিনি।
এবার ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে অভিষেকেই পেলেন তিন উইকেট। হ্যাট্রিকের সম্ভবনাও জাগিয়েছিলেন এই ডান হাতি পেসার। যদিও হ্যাট্রিক করতে পারেননি। তবে হাসানের যে ভালো করবেন তা অজানা ছিল না গিবসনের। কেননা গত ১ বছর ধরেই জাতীয় দলের স্কোয়াডে হাসানের উন্নতির সাক্ষি থেকেছেন এই পেস বোলিং কোচ। তাঁর মতে পরিশ্রমের ভালো পুরষ্কারও পেয়েছেন হাসান।
এ প্রসঙ্গে গিবসন বলেন,”না সে (হাসান) আমাকে একদমই অবাক করেনি, এজন্যই তাকে একাদশে রাখা হয়েছিল। কারণ আমরা তার উন্নতি দেখেছি। সে প্রায় গত ১২ মাস ধরেই আমাদের সাথে আছে। সে গত বছরের শুরুতে পাকিস্তানে ছিল।সে আমাদের সাথে আছে বেশ কিছু দিন হয়েছে এবং আমরা তার ভালোভাবেই উন্নতি হতে দেখেছি। সুতরাং এটি ভালো ছিল যে সে তার সুযোগ পেয়েছে এবং অভিষেকেই তিন উইকেট তার পরিশ্রমের জন্য ভালো পুরষ্কার।”
