সাজিদা জেসমিন »
জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ধীর গতিতে শুরু করে রাজশাহীর ২ ওপেনার। তবে এ-ই জুটি ক্রিজে টিকতে পারেনি বেশিক্ষণ। চতুর্থ ওভারে ১ উইকেট হারায় রাজশাহী। এরপর উইকেটে সেট হওয়ার চেষ্টা করলেও বেশিদূর আগায়নি ২য় উইকেট জুটি। ৯ম ওভারে রাজশাহী ২টি উইকেট হারিয়ে বসে। মধ্যভাগে আবারো উইকেট হারায় রাজশাহী।
চতুর্থ উইকেটের পর নাহিদ-রবি জুটি গড়ার চেষ্টা করলেও ব্যর্থ হন। এরপর কেউ বেশিক্ষণ ক্রিজে টিকতে পারেনি৷ শেষের দিকে আরো ৩টি উইকেট হারায় রাজশাহী। ফলাফল রাজশাহী বেশিদূর এগুতে পারেনি। আর ৪৭ রানে জয় পায় রংপুর।
অপরদিকে শুরুতেই টসে জিতে ফিল্ডিং নেয় রাজশাহী রয়্যালসের অধিনায়ক রাসেল। ব্যাট করতে নেমে দুর্দান্ত শুরু করে রংপুর। কিন্তু চতুর্থ ওভারে আফিফের এট্যাকে ফিরেন দলপতি ওয়াটসন। এরপর ডেলপোর্ট -নাঈম জুটি উইকেটে সেট হতে থাকেন। বড় সংগ্রহের স্বপ্ন দেখতে শুরু করে রংপুর।
ম্যাচের মধ্যভাগ পর্যন্ত দুজন ক্রিজ আগলে রাখেন। ১১তম ওভারে আবারো আফিফের এট্যাকে রংপুরের শিবিরে উইকেট ধ্বস। একপাশ থেকে তখনো আগলে রাখেন নাঈম। ১৩তম ওভারে নাঈম আউট হলে আর কেউ তেমন একটা বেশিক্ষণ টিকতে পারেনি ক্রিজে। শেষ পর্যন্ত ৬ উইকেট হারিয়ে ১৮২ রানের বড় সংগ্রহ পায় রংপুর৷
সংক্ষিপ্ত স্কোরকার্ড :
রংপুর রেঞ্জার্স : ১৮২/৬ (২০ওভার)
নাঈম ৫৫, ডেলপোর্ট ৩১
ইরফান ২/৩৫, আফিফ ২/৪০।
রাজশাহী রয়্যালস : ১৩৫/৮ (২০ওভার)
কাপালি ৩১, বোপারা ২৮
তাসকিন ৪/২৯, গ্রেগরি ২/২৮
ফলাফল : রংপুর রেঞ্জার্স ৪৭ রানে জয়ী।