https://scontent.fdac4-1.fna.fbcdn.net/v/t1.0-9/36386236_2027432020601594_1928619179817041920_n.jpg?_nc_cat=104&_nc_eui2=AeFY40879vpUlXD3TvLuwunYiYPt9keMWugjnmsYPL9A2_cQ-azY1GmWWQy36LFNFzNLAU2kdDYB9vV9Qwdjt7cfxuFbw0DGkcoiJ24B4pOm6Q&_nc_ht=scontent.fdac4-1.fna&oh=926e9b4229d9f6e3ffd66fe5510e3767&oe=5D672D33 »
বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচ ছিল নাটকীয়তায় ঘেরা। প্রথমে ব্যাট করতে নামা নিউজিল্যান্ড দল ২৪১ রান করলে সেই লক্ষ্য টপকাতে গিয়ে বিপদে পড়ে ইংল্যান্ড। পুরো ম্যাচ একাই টেনে নেয়া বেন স্টোকস। শেষ ওভারে ম্যাচের নাটক নতুন মাত্রা পায়। মার্টিন গাপটিলের করা থ্রু রান নিতে যাওয়া স্টোকসের ব্যাটে লেগে সীমানার বাইরে চলে যায় সাথে দোয়ড়ে ২ রান নেন স্টোকস। ফলে স্কোরবোর্ডে যোগ হয় ৬টি রান। ম্যাচে যে এই বাড়তি রানটাই পার্থ্যক্য গড়ে দিত্যেছে সেটা স্পষ্ট সবার কাছেই।
ম্যাচ শেষে উইলিয়ামসনও জানালেন সেই কথাই। ‘এটা আসলে খুবই হতাশা জনক। এই সময়টাতে এমনটা কেউই চাইবে না। একে বিশ্লেষণ করলেও কোনো লাভ হবে ন। সত্যি কথা বলতে পুরো ম্যাচটাই বিশ্লেষণ করা কঠিন। অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিষয় পার্থক্য গড়ে দিয়েছে। এগুলো অন্যরকম হতে পারতো।’
‘দুর্দান্ত পারফর্ম করার জন্য ইংল্যান্ডকে অভিনন্দন। এটা খুবই চ্যালেঞ্জিং ছিল। আমাদের ভাবনা থেকে পিচ কিছুটা আলাদা ছিল। ৩০০+ স্কোরের কথা বলেছিলাম আমরা। তবে সেটা খুব কম ম্যাচেই দেখা গিয়েছে। পুরো আসরে নিউজিল্যান্ড দলের ক্রিকেটাররা যেভাবে লড়াই করেছে সেজন্য ধন্যবাদ।’
‘পিচ কিছুটা শুষ্ক ছিল। তাই রান করা কঠিন হয়ে পড়েছে। আরও ২০ রান করতে পারলে ভালো হতো। কিন্তু ফাইনালের জন্য ২৪০-২৫০ কম রান নয়। দুই দলই লড়াই করে হৃদয় জিতে নিয়েছে। ফাইনালের মত ম্যাচে টাই হওয়াতেই বুঝা যায় এই ম্যাচটা কেমন ছিল।’