https://scontent.fdac4-1.fna.fbcdn.net/v/t1.0-9/36386236_2027432020601594_1928619179817041920_n.jpg?_nc_cat=104&_nc_eui2=AeFY40879vpUlXD3TvLuwunYiYPt9keMWugjnmsYPL9A2_cQ-azY1GmWWQy36LFNFzNLAU2kdDYB9vV9Qwdjt7cfxuFbw0DGkcoiJ24B4pOm6Q&_nc_ht=scontent.fdac4-1.fna&oh=926e9b4229d9f6e3ffd66fe5510e3767&oe=5D672D33 »
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশ দল যখন ব্যাটিংয়ে নামছে তখন সামনে ৩৮২ রানের বিশাল পাহাড়। এত রান টপকে বাংলাদেশ তো বটেই বিশ্বকাপে অন্য কোনো দলই জয়ের দেখা পায়নি। তাই স্নুচাপ ছিল ইনিওংসের প্রথম ওভার থেকেই। সেই চাপ সামনে ইনিংসের মধ্যভাগ পর্যন্ত মোটামুটি সামাল দিলেও সাকিব-তামিম বিদায় নিলে আশার প্রদীপ কিছুটা নিভে আসে। যদিও মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ লড়াই করে ৩৩৩ রান পর্যন্ত টেনে নিয়ে গিয়েছিলেন দলের ইনিংস।
৭৪ বলে ৬২ রান করে ইনিংসের ২৫তম ওভারে তামিম ফিরে গিয়েছিলেন সাজঘরে। তারও আগে ১৯ ওভারের মাথায় ফিরে যান সাকিব। তামিম ইকবালের মতে দুজনই আউট হয়েছিলেন ভুল সময়ে। অর্থাৎ যে প্ল্যান নিয়ে এগুচ্ছিলেন তারা সেতা সফল হয়তো ভালো কিছুই হতে পারতো।
তামিম বলেন, ‘আমাদের বড় স্কোর তাড়া করার অভ্যাস আসলে খুব একটা নেই। আমি স্কোর বোর্ডের দিকে তাকাচ্ছিলাম না। আমি চাচ্ছিলাম ৩০ ওভারে যদি ১৮০ বা ২০০ করতে পারি তাহলে শেষের ২০ ওভারে একটা সুযোগ নিব। শুরুতেই আক্রমণাত্মক খেলে উইকেট বিলিয়ে দিলে ৩৩৩ হয়তো করা যেত না।’
‘আমার চেষ্টা ছিল ওই ৩০ ওভারে ওই রান করা আর বাকিটা ১২০ বলে যেন ১৬০-১৭০ যেন টি-২০ হয়ে যায়। ম্মুশফিক আর আমার ক্যাপিটালাইজ যখন করার কথা তখনই ভুল জায়গায় আউট হলাম আমি। সাকিব আর আমার যে জুটিটা হয়েছিল তখন সাকিবও ভুল জায়গায় আউট হয়েছিল। ভুল সময়ে আউট না হলে জিনিসটা আরও ভালো হতে পারতো’