নিউজ ডেস্ক »
বেশ কযেকদিন হলোই বার্ধা্য জনিত রোগে ভুগছিলেন এই ফুটবল লিজেন্ট। বৃহস্পতিবার সকালে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় সেখানেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। কিশোরগঞ্জের ছেলে অধিনায়ক হিসেবে জাকার্তায় এশিয়ান গেমসে স্বর্ন পদক পাইয়ে দেয়ার গৌরব অর্জন করেন এই লিজেন্ট। ১৯৬৪ সালে এশিয়া কাপে সোনার পদক পায় ভারত। সেই দলের সদস্যও ছিলেন তিনি।
১৯৫৭ সালে ফুটবল ক্যারিয়ার শুরু করে ১৯৬৪ সালেই ক্যারিয়ার শেষ করেন তিনি। প্রথম আর বাংগালী হিসেবে পেয়েছিলো টটেনহামে খেলার অফার।ভারতিয় ফুটবল দলের হয়ে খেলেছিলেন অলিম্পিকেও সেসময় চায়নার সাথে ১-০ গোলে জিতেছিলো ভারত। তার সব সাফল্য ভারতের পক্ষে হলেও তিনি তো ছিলেন বাংলাদেশের সন্তান৷
শুধু ফুটবলই নয় ক্রিকেটও খেলতেন দুর্দান্ত। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে খেলেছেন। ১৯৭১–৭২ সালে রঞ্জি ট্রফিতে পালন করেছেন বাংলার অধিনায়কের দায়িত্ব।
১৯৬৬ সালে গ্যারি সোবার্সের নেতৃত্বে সফরকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের বিপক্ষে মধ্য ও পূর্বাঞ্চলের সম্মিলিত দলের হয়ে খেলেছিলেন। ইন্দোরে অনুষ্ঠিত ওই ম্যাচে ৮ উইকেট নিয়েছিলেন কিংবদন্তি এই ক্রীড়াবিদ এছাড়াও, খেলেছেন হকি, লন টেনিস, সিনেমাতেও অভিনয় করেছেন এই কিংবদন্তি। নিজের ঝুলিতে ভরেছেন অগুনিত পুরষ্কার । জিতেছেন বহু পুরস্কার ও ।