রাকিব হাসান খান »
বঙ্গবন্ধু বিপিএলের ২৭ তম ম্যাচে চট্টগ্রাম চ্যালেন্জার্সের মুখামুখি হয় কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স।
চট্টগ্রাম চ্যালেন্জার্সের ওপেনিং পার্টনারশীপে বেশ ভালো সূচনা করে লিন্ডেন সিমন্স ও জুনায়েদ সিদ্দিকী।
তাদের জুটি থেকে আসে ১০৩ রান।দলীয় ১০৩ রানের মাথায় সিমন্স ৫৪ রানে আউট হন সৌম্যের বলে। তারপর জুনায়েদ সিদ্দিকীও রান আউট হলে। জুনায়েদের ব্যাট থেকে আসে ৪৫ রান। মির্ডল অর্ডারে কেউ ক্রিজে টিকতে পারেনি।তবে শেষের দিকে জিয়াউর রহমান এক প্রান্ত আগলে খেলতে থাকেন।তার ব্যাট থেকে আসে ৪ ছক্কায় ২০ বলে ৩৪* রান।
চট্টগ্রামের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২০ ওভার শেষে ১৫৯/৫।
সর্বোচ্চ ৫৪ রান আসে লিন্ডেন সিমন্সের ব্যাট থেকে।কুমিল্লার সবচেয়ে সফল বোলার ছিলেন সৌম্য সরকার ৪ ওভার বল করে ২০ রানে ২ টি উইকেট লাভ করেন।
১৬০ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নামে কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স।
কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সে ওপেনিংয়ে ব্যাট করতে আসা ভান জেটওয়াইএল ও রবি। ওপেনিংয়ে জুটিতে আসে ৩০ রান।প্রথম আঘাত হানেন মেহেদী হাসান। ভান ও সৌম্য বেশিক্ষণ ক্রিজে টিকতে পারেনি। ফলে অধিনায়ক ডেভিড মালান ও সাব্বির জুটিতে কিছুটা প্রতিরোধ হলেও।একটা সময় ডেভিড মালানকে এক প্রান্ত আগলে খেলতে থাকেন।যেখানে সর্তীথরা ছিল যাওয়া আসার মিছিলে।
কুমিল্লার শেষ ওভারে জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ৬ বলে ১৬ রান।
প্রথম তিন বলে ১১ রান নিলেও ৫ম বলে মালানের রান আউট হন।তখনও প্রয়োজন ১ বলে তিন রান।
শেষ বলে বাউন্ডারি মেরে কুমিল্লাকে জয় এনে দেন মুজিবুর রহমান।কুমিল্লা পক্ষে সর্বোচ্চ রান আসে ডেভিড মালানের ব্যাট থেকে ৫১ বলে ৭৪ রানের কামিও ইনিংস।
চট্টগ্রামের রুবেল ছিল বোলিং সেরা।
১৫ রানে ২ টি উইকেট লাভ করেন।
২০ ওভার শেষে কুমিল্লার সমগ্রহ -১৬১/৭।
ফলাফল কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স ৩ উইকেটে জয় লাভ করেন।