এই মেয়াদে তিনটি পৃথক অ্যাকাডেমি করার পরিকল্পনা

নিউজ ক্রিকেট ২৪ ডেস্ক »

 

শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে অ্যাকাডেমি ভবন আছে। ২০০৮ সালে জানুয়ারিতে তৎকালীন সরকারের আমলে গ্রামীণফোন এর আর্থিক সহযোগীতা পৃষ্ঠপোষকতায় নির্মাণ হয়েছিল অ্যাকাডেমি ভবন।
নির্দিষ্ট পরিমাণের অর্থে অ্যাকাডেমি বলতে যা বোঝায়, তার পূর্ণাঙ্গ রূপ ধারনা বিসিবি দিতে পারেনি, আজ পর্যন্ত এখনো।

এবার একাডেমিক ভবন করার জন্য সিলেট এবং চট্টগ্রামে আঞ্চলিক ক্রিকেট সংস্থার কার্যক্রম শুরুর অপেক্ষায়। এই মেয়াদে বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে তিনটি অ্যাকাডেমি স্থাপন করতে চান বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন এমপি- ‘আঞ্চলিক ক্রীড়া সংস্থা তৈরি এবং এটার সঙ্গেই কাঠামোগত উন্নয়নের কথা এসেছে। ক্রিকেট অ্যাকাডেমি ইতিমধ্যে এক জায়গায় হয়েছে আরেক জায়গায় হচ্ছে। আর কোথায় কোথায় হবে এটা নিয়ে প্রস্তাব করেছি। আর বয়স ভিত্তিক ক্রিকেটের জন্য ডেডিকেটেড অ্যাকাডেমি হবে।’

ব্যাটিং, পেস এবং স্পিন বোলিংয়ের জন্য পৃথক তিনটি অ্যাকাডেমি গঠনের পরিকল্পনা তার- ‘এখানে আমি প্রস্তাব রেখেছি যে,উন্নত অ্যাকাডেমি তো কয়েকটা হবে কিন্তু তিনটা থাকবে ডেডিকেটেড। যেমন ব্যাটিংয়ের জন্য একটা থাকবে, পেসারদের জন্য একটা আর স্পিনারদের জন্য একটা। এটা জাতীয় ক্রিকেটারদের জন্য না, ডেভেলপমেন্টের উদ্দেশ্যে। এখানে দেশি হোক বা বিদেশি হোক ডেডিকেটেড কোচ থাকবে।’

সারা বছরের ক্রিকেট খেলার জন্য ৮ থেকে ১০টা মাঠের প্রয়োজন অভাব অনুভব করছেন বিসিবির চতুর্থ মেয়াদের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন এমপি- ‘আমাদের খেলার মাঠ দরকার ৮-১০টা, যেখানে সারা বছর খেলা চালাতে পারি। সামনে আরো বেশি খেলাতে চাই। আর এই মাঠগুলো আমরা (বিসিবি) পরিচালনা করবে।’

নিউজটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন »

মন্তব্য করুন »