https://scontent.fdac27-1.fna.fbcdn.net/v/t1.0-0/p370x247/69266799_2732683093409813_4383768751321907200_n.jpg?_nc_cat=108&_nc_eui2=AeFLxhpH-COm8Z5TbXlXvNtt6uQWzyg9y0gJ9xtgUpYxbgtFyfQgV0u7Ok_W0FW05phmSTLdlxxqBrxmFyFN9AG436tQk7_IY4FVSo7BwbUxBw&_nc_oc=AQm-m00UhQR1hV_HPBXlztuLmf7-DH6XMozfZuKYOtMgbuMPGoUpk7eU5T80NfsOytk&_nc_ht=scontent.fdac27-1.fna&oh=b8dfa6a6bc076e0dd73927a994344b80&oe=5DFA1E9D »
বাংলাদেশ বনাম জিম্বাবুয়ে ম্যাচকে যদি ব্যাখ্যা করা হয় তাহলে যে নামটি সবার আগে আসবে সেটা হল তরুণ অলরাউন্ডার আফিফ হোসেন ধ্রুব। দলীয় ৬০ রানের মাথায় ৬ উইকেট হারিয়ে তখন বাংলাদেশ দলের বেহাল দশা। দলের সব সিনিয়র ক্রিকেটাররা যখন ড্রেসিংরুমে বসে নখ কামড়াচ্ছিলেন তখন স্বস্তির হাওয়া এনে দেন আফিফ।
মিডল অর্ডারে নেমে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের সাথে জুটি গড়ে দলকে নিয়ে গেছেন জয়ের বন্দরে। ২৬ বল মোকাবেলা করে একটি ওভার বাউন্ডারি ও ৮টি চারের মারে আফিফ সংগ্রহ করেন ৫২ রান। দলের জয়ে অবসান রাখায় ম্যাচ সেরার খেতাবও জিতেছেন আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ম্যাচেই।
এমন পারফরম্যান্সের পরও যেন আক্ষেপ থেকেই গেল আফিফের কণ্ঠে। ‘আমার ফিফটি যখন হয়েছে তখন খেয়াল করিনি। আমার চিন্তা ছিল যেন ম্যাচটা শেষ করে আসতে পারি। ম্যাচ শেষে উদযাপন করব ভেবেছিলাম। কিন্তু ম্যাচটা শেষ করতে পারিনি।’
তবে দলের জয়ে যারপরনাই খুশি ছিলেন এই তরুণ। ‘ম্যাচ জিতানো ইনিংস খেলতে পেরে সন্তুষ্ট অবশ্যই। শেষ পর্যন্ত থাকতে পারলে নিজের কাছে আরও ভালো লাগতো।’